Showing posts with label চাকরি. Show all posts
Showing posts with label চাকরি. Show all posts

২০২০ সাল থেকে বাড়ছে অধ্যাপকদের বেতন, জানুয়ারি থেকে কার্যকর হবে নতুন বেতনক্রম

No comments

Tuesday, November 5, 2019

২০২০-র জানুয়ারি থেকেই UGC-র সংশোধিত বেতন কাঠামো 
কার্যকর হবে রাজ্যে। সপ্তম পে কমিশন অনুযায়ী বেতনপাবেন 
সমস্ত কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা। মঙ্গলবার নেতাজি
ইন্ডোরে শিক্ষক সমাবেশে এমনটাই জানালেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা 
বন্দ্যোপাধ্যায়। পাশাপাশি ১আগের বছরগুলোর জন্য ৩ শতাংশ 
ইনক্রিমেন্ট পাবেন তাঁরা। অন্যদিকে ২০১৬-২০১৯ সালের এরিয়ারের 
বদলে ৩ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।এদিন 
মমতা বললেন, "২০১৬-১৭, ২০১৭-১৮, ২০১৮-১৯, ২০১৯
-২০ এই ৪ বছরের জন্য ৩ শতাংশ ইনক্রিমেন্ট দেওয়া হবে"।
এর আগেও বেতনবৃদ্ধির দাবিতে মন্ত্রীদের সঙ্গে একাধিক বৈঠকে 
বসেছেন কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপকরা। UGC অনুযায়ী পে 
স্কেলের দাবিতে সরব হয়েছিলেন তাঁরা। আগের বার মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে
বৈঠকে অবসরের সময়সীমার বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেছিলেন 
মুখ্যমন্ত্রী। তবে মঙ্গলবারের বৈঠকে আংশিক খুশি হলেও ষষ্ঠ পে 
কমিশনের এরিয়ার না মেলায় ক্ষোভ তারি হয়েছে অধ্যাপকদের 
একাংশের মধ্যে।


পরীক্ষা ছাড়াই চাকরি মিলবে কেন্দ্রীয় দপ্তরে!‌

No comments

Monday, September 23, 2019


১০টি যুগ্মসচিব পদে নিয়োগ করবে কেন্দ্র সরকার। দেশের সর্বোচ্চ প্রশাসনিক যোগ্যতা আইএএস–এর সমতুল যোগ্যতা দরকার এই পদে। কিন্তু চাকরি দেওয়া হবে ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনকে এড়িয়ে। কার্যত কোনও পরীক্ষা ছাড়াই, সরকারি নির্বাচক কমিটির সঙ্গে ব্যক্তিগত আলাপচারিতার বিচারে। ওই ১০ যুগ্মসচিব পদে নিয়োগের যে বিজ্ঞপ্তি সম্প্রতি জারি করেছে কেন্দ্রীয় সরকার, তাতে এই আজব পদ্ধতির কথাই জানা যাচ্ছে। ইউনিয়ন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সর্বভারতীয় পরীক্ষার মাধ্যমে এতদিন যে চাকরি পাওয়া যেত, তা এবার চলে যাচ্ছে সিলেকশন কমিটির হাতে। ‘পার্সোনাল ইন্টার‌্যাকশন’–এর মাধ্যমে সেই কমিটিকে তুষ্ট করতে পারলেই চাকরি পাকা!‌

বিজ্ঞপ্তিটি নিয়ে সঙ্গত কারণেই বিতর্ক শুরু হয়ে গেছে। বিরোধীদের অভিযোগ, আরএসএস আর বিজেপি–র অনুগত লোকজনকে কেন্দ্র সরকারে আনার জন্যই এমন উপায় বের করেছে মোদি সরকার। ইউপিএসসি পরীক্ষাকে এড়িয়ে এই কৌশলের তীব্র বিরোধিতা করে আরজেডি–র তেজস্বী যাদবের মন্তব্য, মোদি সরকারের যা অবস্থা, তাতে দু’‌দিন বাদে বিজেপি বিনা ভোটে প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের নিয়োগ করতে চাইবে।

সরকারের পাল্টা যুক্তি, পেশাদার ব্যক্তিদের সরকারের নীতি নির্ধারণ ও প্রয়োগের কাজে ব্যবহার করলে দেশের পক্ষে ভাল হবে।‌‌ প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরের প্রতিমন্ত্রী জিতেন্দ্র সিং দাবি করেছেন, প্রশাসনে যোগ্য অফিসারদের অভাব মেটাতেই এই সিদ্ধান্ত। এতে সরকারি কাজে নয়া দৃষ্টিভঙ্গি এবং গতি আসবে। কর্মী দপ্তরের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, এখন প্রায় দেড় হাজার আইএএস অফিসারের পদ শূন্য। যদিও আইএএস অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশন এই সিদ্ধান্তে ব্যাপক ক্ষুব্ধ।
মোদি সরকারের ডিপার্টমেন্ট অফ পার্সোনেল ট্রেনিং–এর ওই বিতর্কিত বিজ্ঞপ্তি যা জানিয়েছে— ১০টি যুগ্মসচিব পদে নিয়োগ করা হবে। মেধাবী ভারতীয় নাগরিক, যঁারা জাতি গঠনের জন্য প্রশাসনে যোগ দিতে চান, তঁারা এই পদের জন্য আবেদন করতে পারেন। আবেদনকারীর ন্যূনতম বয়স ৪০ বছর হতে হবে। স্নাতক হলেই চলবে। তবে শিক্ষাগত যোগ্যতা এর থেকে বেশি হলে তা প্রার্থীর পক্ষেই সুবিধাজনক হবে। বেসরকারি সংস্থা, পরামর্শদাতা, আন্তর্জাতিক, বহুজাতিক, রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থা বা কোনও বিশ্ববিদ্যালয়, গবেষণা কেন্দ্রে অন্তত ১৫ বছর কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। কোনও রাজ্যের যুগ্মসচিব পদমর্যাদার অফিসারও এই পদের জন্য আবেদন করতে পারেন।

রাজস্ব, অর্থ পরিষেবা, অর্থ বিষয়ক, কৃষি, সমবায়, কৃষক কল্যাণ, সড়ক পরিবহণ ও জাতীয় সড়ক, জাহাজ, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন, পুনর্নবীকরণযোগ্য শক্তি, অসামরিক বিমান ও বাণিজ্য মন্ত্রকে হবে এই নিয়োগগুলি। তিন বছরের চুক্তির ভিত্তিতে নিয়োগ হবে, যা পাঁচ বছর পর্যন্ত বাড়ানো হতে পারে। ১,৪৪,২০০ থেকে ২,১৮,২০০ টাকা পর্যন্ত বেতন কাঠামোর অন্তর্ভুক্ত হবেন এঁরা এবং কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মীদের মতোই সুযোগসুবিধা পাবেন। ১৫ জুন থেকে ৩০ জুলাই পর্যন্ত আবেদনের সুযোগ থাকছে। ১০টি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগে যুগ্মসচিব পদে আবেদন করার জন্য বেসরকারি ক্ষেত্রের পেশাদারদের আহ্বান জানানো হয়েছে।‌
loading...
Don't Miss
© all rights reserved
By SDK IT SOLUTION